কবুতর পালনের কলাকৌশল
কৃষিবিদ মোঃ সিরাজুল ইসলাম গৃহপালিত বা পোষা পাখিদের মধ্যে কবুতর অন্যতম। সুপ্রাচীনকাল থেকে সুস্বাদু মাংস, সংবাদ প্রেরণ ও শখের জন্য কবুতর পালন করা হচ্ছে। ইদানিং অনেক লোক কবুতর পালনকে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গিতে গ্রহণ করেছেন। কবুতর পালনের গুরুত্বঃ কবুতর অত্যন্ত নিরীহ ও শান্ত প্রাণী এবং সহজে পোষ মানে। আমাদের দেশের জলবায়ু ও বিস্তীর্ণ শস্যক্ষেত কবুতর পালনের উপযোগী। কবুতর পালনের গুরুত্ব ক্রমান্বয়ে তুলে ধরা হলো- “এক জোড়া কবুতর ১২ মাসে ১৩ জোড়া পর্যন্ত বাচ্চা দেয়” কবুতরের মাংস সুস্বাদু ও বলকারক বলে সদ্য রোগমুক্ত ও প্রসব পরবর্তী ব্যক্তির জন্য উপকারী ” কোন মহৎ কাজের শুরুতে ‘শান্তির প্রতীক’ কবুতর ছেড়ে দেয়া হয়” প্রজনন, শরীরবৃত্তিয় ও অন্যান্য অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণা কর্মে কবুতর ব্যবহার করা হয় ” স্বল্পখরচ উৎকৃষ্ট মানের মাংস ও আয়ের উৎস রূপে কবুতর পালন লাভজনক উদ্যোগ; কবুতর পালন কার্যক্রম ক্রমেই জনপ্রিয়তা লাভ করছে ” বেকার যুবক এবং দুস্থ মহিলাদের কর্মসংস্থানের উপায়” কবুতরের রোগবালাই কম, এরা পোকা মাকড় ধ্বংস করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে কবুতর পালন আনন্দদায়ক। কবুতরের জাতঃ বাংলাদেশে কবুতরের প্রায় ২০টি...